এক সাথে হাজার হাজার মন্ত্র শিখুন

সবুজের পরিক্ষীত মন্ত্র:

{tocify} $title={Table of Contents}

গাভী বা মানুষের দুধের বান কাটা মন্ত্রঃ 

মন্ত্রঃ 

আল্লা গুরু,মোহাম্মদ শিষ্য।

ধন্য ছুরি অমুকের যত রকম রোগ বালাই

কাইটা করনু পানি।। 


নিয়মঃ মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে এক বোতল বা বয়ম পানিতে ফুক দিতে হবে। উক্ত পানি দিয়ে গরু অথবা মানুষের স্তন ধুয়ে দিলে ভালো হবে। 

ঘুমের মধ্যে পক্ষাঘাত (প্যারালাইসিস) হলেঃ

মন্ত্রঃ হা-শব্দ হু-শব্দ অগ্নি শব্দ পানি 

আগুন শব্দ পানির সাথে মিলি যা 

অমুকের ভয় ভীতি উপড়া ফাপড়া 

সব আব্দুল কাদের জিলানী মর্ত্তুজা 

আলীর দোহাই লাগে। 


নিয়মঃ হঠাৎ প্যারালাইসিস হওয়া রোগীর ক্ষেত্রে এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করে যে জায়গায় অবশ হয়েছে সেখানে ফু দিতে হবে।

    

চোখে বাতাস লাগা/চোখ ওঠা ঝাড়ার মন্ত্রঃ

ইন্নাআতাইনা কাল কাউছার 

চোখের বিষ বেদনা 

বাতাসে নীল হয়ে যা।। 

নিয়মঃ মন্ত্রটি তিন বার পাঠ কারে চোখে ফুক দিলে চোখ ভালো হয়ে যাবে।। 


চুলকানি  হলেঃ

মন্ত্রঃ জরার বিষ জরির বিষ

 উদের বিষ, উদরিয়ার বিষ,

লতার বিষ,লতির বিষ, লাল দরিয়ার বিষ,

নীল দরিয়ার বিষ ক্যাশের বিষ,

ক্যাশে আয়

 দোহাই আল্লা, দোহাই সোলেমানের দোহাই। 


নিয়মঃ মেয়েদের মাথার চুল ও চূন একত্রে চুলকানির জায়গায় তিনবার পাঠ করে ফুক দিতে হবে।।  তিন দিন লাগাতে হবে।।। 


চোখ ওঠা সরানো মন্ত্রঃ 


মন্ত্রঃ আয় শুল কোনটে গেলু 

এই চোখ ঝাড়া দিমু 

আয় কালি কামিক্ষা দেবি 

তুই মোর মাও। 

 ওং স্বাহা সহায় হও মাও। 

চোখের বিষ দুরে যাও। 

নিয়মঃ হালকা গরম পানি দিয়ে চোখ মুছে মন্ত্রটি তিনবার পাঠ কারে ফু দিতে হবে।।  

ছেলে মেয়ে বশীকরন মন্ত্রঃ

নজরে নজর বন্দী, 

চার নজরে বান্দী 

নজর করে দেখনা মোরে 

আমারে না দেখিলে তোরে মরবিরে তুই পরান ফেটে। 

হাত ছাড় পাত ছাড়, 

ছাড় লোহার শিখল 

আমার এই মন্ত্র যদি লড়িস 

দোহাই লাগে কামরূপ কামিক্ষা 

কালির মস্তক ফুটিস। 


নিয়মঃ ছেলে বা মেয়ে কথা বলার সময় মন্ত্রটি পড়ে একে অপরের দিকে তাকালে তা কার্যকারী হবে।   


ছোট বাচ্চার কান্না থামানো মন্ত্রঃ 

কান্দোনি কান্দোনি যবেতে কান্দোনি 

ঈশ্বর মাঝির ঝি। 

পরের ছাল্যা কান্দে

আপনি কর কি….?

ও কথা শন্যা দূর্গা লিলো কুলে 

আজ থাইকা কান্দা হইয়া গেল ভালো।। 

নিয়মঃ মন্ত্রটি ৩/৫/৭ বার পাঠ করে ফুক দিলে ভালো হয়ে যাবে।।। 


ছোট শিশুদের বাতাস লাগলেঃ

আল্লা নবীর কালেমা দিলাম 

আর দিলাম কিরা 

কুদৃষ্টি আর বাও বাতাস

 ছওয়ালেক দিবে ছাইড়া 

দোহাই হয়রত আলীর।।


নিয়মঃ মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে কাচের পাত্রের পানিতে তিনবার ফুক দিতে হবে। এই পানি তিনবার খাওয়াতে হবে।  এবং গোসলের সময় মাতায় দিতে হবে।।। 

জ্বীনে ধরা রোগী ঝাড়াঃ


মন্ত্রঃ আলেফ জবর আ, 

আইন জবর আ, হামযা জবর আ, 

ওয়া জবর আ, ইয়া জবর আ,

 অমুকের ভয় ভীতি জমকা 

নীল হয়ে যা। 

নিয়মঃ মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে রোগিকে ঝারা দিলে জ্বীন নেমে যায়।। 


ধানের পোকা তারানো মন্ত্রঃ

মন্ত্রঃ ধুলিয়া,টোকা,গান্ধী 

চাইর চোখের মুখ বন্ধী 

আমের হাংগা গোরালের পা 

হামার জমিবাড়ি থেকে

 বিন্না বাড়ী যা।। 

নিয়মঃ মন্ত্রটি ৭বার পাঠ করে বালতির পানিতে পাঠ করে।  ক্ষেতে ছিটাতে হবে।। তাহলে পোকা চলে যাবে।। 


  পরনারী বা পরপুরুষে আসক্তি নিবারণ মন্ত্রঃ


মাটির প্রদিপে থাকে সলতে

 ঝিক ঝিক করে 

জ্বলছে অগ্নি দীপটি 

মিট মিট করে 

জ্বলুক অগ্নির মতো 

জ্যোতির রূপেতে 

চঞ্চল ছাড়িয়া তার 

স্থীর হউক মন 

পর মানুষ ভুলিয়া 

নিজের ঘরে আয়।  

কার আজ্ঞে 

হারির ঝি চন্ডির আজ্ঞে।। 


নিয়মঃ স্ত্রী যদি পরপুরুষে আসক্ত হয় তাহলে।  শনি অথবা মঙ্গল বার সূর্য উঠার আগে মন্ত্রটি ৭বার পাঠ করে বালিশে ফু দিলে ভালো হবে।।  পুরুষের ক্ষেত্রে একই নিয়ম।।

পেট ফাপা ও বদহজম:


মন্ত্রঃ বায় বাতাসি ষোল মুনি 

ষোল রোগ ধরে 

হাতের কুচনে বায ডলনে মরে 

নিয়মঃ পেট ফাপলে অথবা খাওয়া বেশি হলে মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে পেটে পু দিতে হবে।। 


বাড়ী বন্ধন মন্ত্র 


আল্লা হাক আল্লা পাক

আল্লা কাদের গনি

নিজ নামের বলে

বাড়ীর সিমানা রক্ষা কর

আলেফ আল্লা তুমি

নিয়মঃ প্রতিদিন রাতে পশ্চিম মুখ করে দাড়িয়ে মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে হাতে তিনটি তালি দিতে হবে।   


বাতের ব্যাথা সরানো মন্ত্রঃ 


রাম রতি, সিতা সতি

ফলনার রোগ বিষ

আঠারো প্রকার বিষ

স্বর্গ নিয়ে যা

হর পারবতি দোহাই শিবের

নিয়মঃ মন্ত্রটি সরিষার তেলে ৭বার পড়ে ফু দিবে।  এই তেল রোগী সকাল সন্ধ্যায় ব্যাবহার করবে।।।  


ব্যাথা দূর করার মন্ত্রঃ


ছনচার পিছে কচুর বন

ওরে বিদ্দি ততক্ষণ

ভিটা মাটি চুর করি  

গাংগের ধারে পাইকড়ের গাছ

ডাল ভাঙ্গে মটামট 

নামরে বিষ সটাসট।।।

নিয়মঃ মন্ত্রটি ৩/৭ বার পাঠ করে ব্যাথা স্থানে তেল দিয়ে মালিশ করতে হবে।।  


ভয় নিবারণের মন্ত্রঃ


 তেতুল গাছে থাকো মাসি

তেতুল পাতা খাও

গাছের নিচ দিয়া হাইট্যা গেলে

আড়াইয়া কেনো চাও

তুমি মাসি ভয়নাশিনী 

ভয়ের দাওয়াই দাও।। 

নিয়মঃ কেউ যদি ঘুমের মধ্যে অথবা রাস্তাঘাটে চলতে ভয় পায় তাহলে মন্ত্রটি আপাদমস্তক তিনবার ফু দিতে হবে।। 


  ভাঙ্গা/মচকানো/রগ চমকানো মন্ত্রঃ  


হাড় ভাঙ্গে মড়মড়িয়া 

রক্ত ভাঙ্গে ঝড়ে

ভাঙ্গা হাত জোড়া লাগে

মোহাম্মদের বরে 

ঔশ্যি সরিষার ত্যাল

ভাঙ্গা হাত জোড়া লাগে

মোহাম্মদের বরে।। 

নিয়মঃ সকাল ও সন্ধ্যায় মন্ত্রটি ৭/১১ বার   ব্যাথাস্থানে তেল মালিশ করে ফু দিলে ব্যাথা ভালো হবে।। 

ভূত-প্রেত প্রতিরোধ মন্ত্রঃ


ডানে আল্লাহ বামে মোহাম্মদ

সামনে মোহাম্মদ আলী

স্বর্গ দিয়া আসে আবার স্বর্গে যায় চলি 

যদি পিশাচ আমার দিকে চাস

মুন্ডু ছিড়বে তোর

দোহাই হয়রত আলীর।।


নিয়মঃ অন্ধকার দিয়া পথ চলার সময় এই মন্ত্রটি পড়লে ভুতের ভয় থাকে না।।   


সহজে সন্তান প্রসব মন্ত্রঃ 

হা-শব্দ হু-শব্দ মিলি

 অগ্নি শব্দ পানির সাথে যা মিলি  

অমুকের প্রসবের জ্বালা যন্ত্রণা 

আব্দুল কাদের জিলানী মর্ত্তুজা 

আলীর দোহাই লাগে।

নিয়মঃ এক গ্লাস পানিতে মন্ত্রটি ৩বার পাঠ করে ফু দিতে হবে। উক্ত পানি প্রসূতিকে খাওয়ালে সহজে সন্তান প্রসব করবে।।   


চোখের সম্যসাঃ

পদ্ধতি-১ঃ চোখ দিয়ে পানি পড়াঃ

সূরা কদর তিন বার পড়ে পানিতে ফু দিয়ে চোখে দিলে ভালো হয়। 


পদ্ধতি-২ঃ চোখ ওঠাঃ

মন্ত্রঃ সিতা গেল পারকূল

তাতি জন্মিল চক্ষুশূল

গোরক্ষনাথের বরে ঝাড়ে

ফেললাম অমুকের চক্ষুশূল।।

নিয়মঃ মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে চোখে ফু দিলে ভালো হয়।। 

হাঁপানি রোগের ঔষুধঃ 

 কফ ওঠার জন্য কাচা হলুদ ও পাথর কুচির রস করে সকালে খেতে হবে।

সূরা ফাতিহা ও সূরা ইখলাস ৬৬ বার পড়ে ৬৬ বার ফু দিতে হবে।। 

নিচের মন্ত্রটি পড়ে তিনটি ফু দিতে হবে।  

মন্ত্রঃ সাত সমুদ্দুর পরে

শ্বেত শিমুলের গাছে

খুদ খায় চাল বাছে

কাটা খায় মাছ কাছে।।


 দাত ব্যাথা নিরাময় করার মন্ত্রঃ 


আদ ব্যাথা, দাত ব্যাথা

সুলতান কহিনু কথা

যদি করিস দাতের ব্যাথা

দোহাই লাগে কামরূপ কামিক্ষা কালির খাস মাথা।।


নিয়মঃ যদি কোন লোকের দাত ব্যাথা করে তাহলে মন্ত্রটি পড়ে ফু দিলে ভালো হয়ে যাবে।।  


বান কাটা মন্ত্রঃ

আল্লাহ নাম আন আল্লাহ নাম বান

আল্লাহ নাম তীর

আল্লাহ নাম তামাল

এই চার হরফে বান কুজ্ঞান

কেটে করিলাম খান খান

আমার এই মন্ত্র যদি ছুটিস

দোহাই লাগে আল্লাহ মোহাম্মদের মস্তক ফুটিস।। 

নিয়মঃ মন্ত্র পড়ে পানিতে ফু দিয়ে খাওয়ালে ও শরীরে ছিটিয়ে দিলে বান কেটে যাবে।।।  


শরীর বন্ধ করার মন্ত্রঃ  


বন্ধ বন্ধ মহাবন্ধ চৌদিকে রাম বন্ধ। 

লক্ষনকে সামনে রেখে শরীর করলাম বন্ধ

আমার এই মন্ত্র যদি ছুটিস

দোহাই লাগেকামরূপকামিক্ষামায়ের মস্তক ফুটিস।         

নিয়মঃ কোন লোক যদি রাতে একা চলতে ভায় পায় তাহলে মন্ত্রটি পড়ে বুকে ফু দিলে তার কোন ভয় থাকে না।  



চোখের অন্জ্ঞনি ঝারার মন্ত্রঃ


অন্জ্ঞনি রে পুত খ্যাড়, প্যাড়া সুত খ্যাড়ে কটিলো ঘা। 

অন্জ্ঞনিতে খ্যালো ভাতার পুতের মাথা। 

নিয়মঃ একটি খড় চার আঙ্গুল পরিমাণ করে ৭টি খড় কেটে নিতে হবে।। ৭টি খড় একত্রে করে চোখের পাতার উপড় স্পর্শ করতে হবে এবং মন্ত্রটি তিনবার পাঠ চোখে ফু দিতে হবে।।  সকাল ও বিকাল ৩দিন ঝাড়তে হবে।।।     


বাড়ী বন্ধ করা মন্ত্রঃ 

দুল দুল মহাদুল,

অথমকা রায়। 

আগের ঠ্যাং পাছে পড়ে

পাছের ঠ্যাং আগে পড়ে।

আল্লাহ রাসূলে দোহাই লাগে। 


নিয়মঃ সন্ধ্যার পর বাড়ীর গেটের সামনে একটি নিদিষ্ট জায়গা থেকে বাড়ীর চারি দিকে প্রদক্ষিণ করে নিদিষ্ট জায়গায় দাড়িয়ে মন্ত্রটি তিনবার পাঠ বাড়ীর ভিতরে ঢুকে যেতে হবে।।  তাহলে সেই রাতে বাড়ীতে চোর ঢুকতে পারবে না।।।


আধ কপালি মাথা ব্যাথা ঝাড়া মন্ত্রঃ


ওঠো ওঠো দিদিমনি

ঝ্যারে বান্ধো চুল

স্বর্গে ফুটিলো কামেলারী ফুল।। 

কামেলার ফুল লড়ে চড়ে

সূর্যমনি কপালের বেদনা

ঠোকানে টিপনে মারে।। 


নিয়মঃ সূর্য উঠার সময় এই মন্ত্র তিনবার পাঠ করে কপালে ফু দিতে হবে এবং আঙ্গুল দিয়ে কপালে টোকা মারতে হবে।  এই ভাবে তিন দিন ঝাড়তে হবে।।    



মহিলার স্তনে থাকমো নামাঃ

ইমুল গাছে শিমুল বাসা

তার উপর উদ্দাউদ্দির বাসা। 

নামরে থামকো দুধ খাক বাছা

মাসুমের চোখ থেকে নামি যাও।। 

নিয়মঃ মন্ত্রটি দিনে ৩/৪ পাঠ করে স্তনে ফু দিতে হবে।। বিঃদ্রঃ বাম স্তনে হলে ডান স্তনে ফু দিতে হবে। এবং ডান স্তনে হলে বাম স্তনে ফু দিতে হবে।।


আরো মন্ত্র পড়ুন...



যেকোন বই ডাউনলোড করতে ক্লিক করুনঃ










একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ